০১:০৯ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ০৯ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ২৫ ভাদ্র ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

পাইকগাছায় ঘুড়ি উৎসব অনুষ্ঠিত

পাইকগাছা (খুলনা) প্রতিনিধি ঃ
পাইকগাছায় ঘুড়ি উৎসব অনুষ্ঠিত হয়েছে। পরিবেশবাদী সংগঠন বনবিবির উদ্যোগে ৮ মে বৃহস্পতিবার বিকালে গদাইপুর মাঠে ঘুড়ি উৎসব অনুষ্ঠানে ঘুড়ি প্রদর্শনী ও উড়ানো প্রতিযোগীতা অনুষ্ঠিত হয়।

ঘুড়ি উৎসবে অংশ গ্রহন করেন, গদাইপুর ইউনিয়ানের বিভিন্ন গ্রামের ঘুড়ি গ্রতিযোগিদের মধ্যে সৌহাদ্য ঘোষ, অপূর্ব ঘোষ, মুজাহিদ হোসেন, সৌমিক সরকার, আপন দাশ, অয়ন ঘোষ, পার্বণ রায়, মোজাহিদ ইসলাম, খালিদ হেসেন, রনি হাসান প্রমুখ। ঘুড়ি উৎসবে তাঁরাঘুড়ি, সাপঘুড়ি, লণ্ঠনঘুড়ি, দোর, বেত ঘুড়িসহ নানা ধরনের ও রং বেরং এর ঘুড়ি দেখা যায়।

ঘুড়ি উৎসব গ্রতিযোগিতায় ১ম— সৌহাদ্য ঘোষ, ২য় অপূব ঘোষ ও ৩য় হয়েছে অয়ন দাশ। গ্রতিযোগিদের মধ্যে পুরুস্কার প্রদান করেন, বনবিবির সভাপতি সাংবাদিক ও কলামিস্ট প্রকাশ ঘোষ বিধান, এ সময় অতিথি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন, অ্যাডভোকেট প্রধিশ হালদার। আরও উপস্থিত ছিলেন, বনবিবির সদস্য কার্তিক মণ্ডল, গনেশ দাশ প্রমুথ। ঘুড়ি উৎসব ও ঘুড়ি উড়ানো প্রতিযোগিতায় এলাকার শিশু কিশোরসহ প্রচুর দর্শক উপস্থিত ছিলো।

ঘুড়ি ওড়ানো একটি মজার খেলা। সুতা টেনে আকাশে ঘুড়ি ওড়ানো হয়। এটি বিনোদন মুলক খেলা। বহু দেশে ঘুড়ি ওড়ানোর উৎসব ও প্রতিযোগীতা করা হয়। পাতলা কাগজ, পলিথিন ও কাপড়ের সাথে চিকন শলকা লাগিয়ে ঘুড়ি তৈরি করা হয়। বিভিন্ন ধরন, নানা উপাদানে ও নকশায় ঘুড়ি তৈরি হয়।

প্রায় ২৮ শত বছর পুর্বে চিন দেশে প্রথম ঘুড়ির উৎপত্তি হয়। পরবর্তিকালে এটি বাংলাদেশ, ভারত, জাপান, কোরিয়াসহ বিভিন্ন দেশে ছড়িয়ে পড়ে। ঘুড়ির সুতা কাটাকাটি একটি মজার খেলা। আধুনিককালে ঘুড়িগুলোয় সিনথেটিক জাতিয় পদার্থের প্রচলন বেড়েছে। বর্তমানে বিভিন্ন ধরনের ঘুড়ি বিশ্বের নানা দেশে ওড়ানোর প্রচলন রয়েছে। দেশে বিভিন্ন উৎসবে ঘুড়ি ওড়ানোর প্রতিযোগীতা ও উৎসব হয়।

Tag :

Write Your Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Save Your Email and Others Information

About Author Information

জনপ্রিয় সংবাদ

পাইকগাছায় ঘুড়ি উৎসব অনুষ্ঠিত

Update Time : ০৪:১৪:৫৭ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৮ মে ২০২৫

পাইকগাছা (খুলনা) প্রতিনিধি ঃ
পাইকগাছায় ঘুড়ি উৎসব অনুষ্ঠিত হয়েছে। পরিবেশবাদী সংগঠন বনবিবির উদ্যোগে ৮ মে বৃহস্পতিবার বিকালে গদাইপুর মাঠে ঘুড়ি উৎসব অনুষ্ঠানে ঘুড়ি প্রদর্শনী ও উড়ানো প্রতিযোগীতা অনুষ্ঠিত হয়।

ঘুড়ি উৎসবে অংশ গ্রহন করেন, গদাইপুর ইউনিয়ানের বিভিন্ন গ্রামের ঘুড়ি গ্রতিযোগিদের মধ্যে সৌহাদ্য ঘোষ, অপূর্ব ঘোষ, মুজাহিদ হোসেন, সৌমিক সরকার, আপন দাশ, অয়ন ঘোষ, পার্বণ রায়, মোজাহিদ ইসলাম, খালিদ হেসেন, রনি হাসান প্রমুখ। ঘুড়ি উৎসবে তাঁরাঘুড়ি, সাপঘুড়ি, লণ্ঠনঘুড়ি, দোর, বেত ঘুড়িসহ নানা ধরনের ও রং বেরং এর ঘুড়ি দেখা যায়।

ঘুড়ি উৎসব গ্রতিযোগিতায় ১ম— সৌহাদ্য ঘোষ, ২য় অপূব ঘোষ ও ৩য় হয়েছে অয়ন দাশ। গ্রতিযোগিদের মধ্যে পুরুস্কার প্রদান করেন, বনবিবির সভাপতি সাংবাদিক ও কলামিস্ট প্রকাশ ঘোষ বিধান, এ সময় অতিথি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন, অ্যাডভোকেট প্রধিশ হালদার। আরও উপস্থিত ছিলেন, বনবিবির সদস্য কার্তিক মণ্ডল, গনেশ দাশ প্রমুথ। ঘুড়ি উৎসব ও ঘুড়ি উড়ানো প্রতিযোগিতায় এলাকার শিশু কিশোরসহ প্রচুর দর্শক উপস্থিত ছিলো।

ঘুড়ি ওড়ানো একটি মজার খেলা। সুতা টেনে আকাশে ঘুড়ি ওড়ানো হয়। এটি বিনোদন মুলক খেলা। বহু দেশে ঘুড়ি ওড়ানোর উৎসব ও প্রতিযোগীতা করা হয়। পাতলা কাগজ, পলিথিন ও কাপড়ের সাথে চিকন শলকা লাগিয়ে ঘুড়ি তৈরি করা হয়। বিভিন্ন ধরন, নানা উপাদানে ও নকশায় ঘুড়ি তৈরি হয়।

প্রায় ২৮ শত বছর পুর্বে চিন দেশে প্রথম ঘুড়ির উৎপত্তি হয়। পরবর্তিকালে এটি বাংলাদেশ, ভারত, জাপান, কোরিয়াসহ বিভিন্ন দেশে ছড়িয়ে পড়ে। ঘুড়ির সুতা কাটাকাটি একটি মজার খেলা। আধুনিককালে ঘুড়িগুলোয় সিনথেটিক জাতিয় পদার্থের প্রচলন বেড়েছে। বর্তমানে বিভিন্ন ধরনের ঘুড়ি বিশ্বের নানা দেশে ওড়ানোর প্রচলন রয়েছে। দেশে বিভিন্ন উৎসবে ঘুড়ি ওড়ানোর প্রতিযোগীতা ও উৎসব হয়।